1. admin@orieldigital.pw : rahad :
  2. Jhrepons@gmail.com : halchal :
ইউপি চেয়ারম্যানের অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা লেনদেন | Daily Halchal Somoy
বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কোনো ধরনের বিলম্ব হলেতা জাতির সঙ্গে গাদ্দারি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে বাতিল করা হল ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে হওয়া সকল মামলা ঝুঁকির মুখে ইলিশ উৎপাদন আওয়ামী লীগের ঘাপটি মেরে থাকা অনুচরেরা এখনো তত্পর: মির্জা ফখরুল বৃষ্টির কারণে সবজির দাম চড়া বাইরে মতবিরোধ, ভেতরে ভোটের প্রস্তুতি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পর্যটনশিল্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা নিষিদ্ধ আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার রায়েরবাজার কবরস্থানে বেওয়ারিশ ১১৪ মরদেহ আদালতের নির্দেশের পরেও উত্তোলন হয়নি মরদেহ দুর্গাপূজায় কোথাও নিরাপত্তার ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইউপি চেয়ারম্যানের অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকা লেনদেন

চন্চল ঘোষ প্রতিনিধি প্রধান
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫
  • ১৬০ Time View

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. লাক মিয়ার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সাড়ে ১৪ হাজার কোটি টাকারও বেশি সন্দেহজনক লেনদেনের সন্ধান পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালনকালে তার ৪৯ টি অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। এছাড়া ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে ৫৫ কোটি ২৩ লাখ ৫২ হাজার ৯৫১ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুদক।

মামলার এজাহারে বলা হয়, লাক মিয়ার ৫৮ কোটি ৭০ লাখ টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ রয়েছে। এর বিপরীতে তার বৈধ আয়ের উৎস মাত্র ৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।

তার ব্যাংক লেনদেনে দেখা যায়, ৭ হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা জমা এবং ৭ হাজার ১৮৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা উত্তোলন করেছেন তিনি।।

দুদক জানায়, ১৯৯০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এসব অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি।

এছাড়া, তার স্ত্রী মাহমুদা বেগমের বিরুদ্ধে সাড়ে ১৪ কোটি টাকার জ্ঞাত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেছে দুদক।

লাক মিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থাকাকালে মাহমুদা বেগমের ১৪টি ব্যাংক হিসাবে মোট ৪৬১ কোটি ১৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে, যার মধ্যে ২৩০ কোটি ৬৯ লাখ টাকা জমা এবং ২৩০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা উত্তোলন হয়েছে। ২০০৭ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে এসব লেনদেন করা হয়েছে।

এদিকে, লাক মিয়ার বেতনভুক্ত কর্মচারী মো. মহসিন মোল্লার ১৪টি ব্যাংক হিসাবে ১০ হাজার ৩২২ কোটি ৭৬ লাখ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

মহসিন মোল্লার বেতন ছিল মাত্র ১২ হাজার টাকা। যদিও তিনি দুইটি প্রতিষ্ঠানের (এনআরবি টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড এবং এম/এস এনআরবি ট্রেডার্স) এমডি বা স্বত্বাধিকারী ছিলেন।

তার ব্যাংক হিসাবে দেখা যায়, ৫ হাজার ১৬১ কোটি ৪২ লাখ টাকা জমা এবং উত্তোলন দেখানো হয়েছে ৫ হাজার ১৬১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

তাই মহসিন মোল্লা ও তার স্ত্রীর নামে নতুন করে অনুসন্ধান ফাইল খুলে বিস্তারিত অনুসন্ধান করা হবে বলে জানায় দুদক।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024
Theme Customized BY WooHostBD