1. admin@orieldigital.pw : rahad :
  2. Jhrepons@gmail.com : halchal :
কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৭০০ রুপিতে | Daily Halchal Somoy
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড দেখে লোভ হয়েছিল ‘প্রলোভন’ জয়ের গল্প লিখলেন জ্বালানি উপদেষ্টা যাত্রাবাড়ী রাজনৈতিক হালচাল-সাফকথা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বেড়ে দ্বিগুণ নির্বাচন বৈধ না হলে তা আয়োজনের কোনো অর্থ নেই: ড. ইউনূস নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কিনা, মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থাকে স্পষ্ট করলেন ড. ইউনূস শেখ মুজিবের ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক জানিয়ে শোবিজ তারকাদের পোস্ট শিল্প খাতে মন্দা কাটছে না গাজীপুরে এক বছরে ১০৬ কারখানা বন্ধ, ‘অপরাধে ঝুঁকছেন’ বেকার শ্রমিকেরা ভারতে ৩ মাসে ২০০ মানুষের ধ’র্ষ’ণের শিকার বাংলাদেশি কিশোরি বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি চ্যালেঞ্জের মুখে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন

কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৭০০ রুপিতে

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২৬৮ Time View

চাহিদা আছে, আছে পর্যাপ্ত যোগান। কিন্তু আকাশ ছোঁয়া দামের জেরে হাত লাগালেই ছেঁকা লাগছে উচ্চবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত ক্রেতার। কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশের প্রথম চালানের পাইকারি ও খুচরা বাজারের চিত্রটা ছিল এমনিই।

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশের ইলিশের প্রথম চালান এসেছে কলকাতায়। শুক্রবার ভোররাতেই সীমান্ত থেকে ইলিশ পৌঁছায় কলকাতার হাওড়া, পাতিপুকুর, বারাসাত, শিয়ালদা, উত্তরবঙ্গের শহর শিলিগুড়ির পাইকারি বাজারে। ভোররাতেই শুরু হয় মাছের নিলাম। যেখানে এক কেজির থেকে বড় ইলিশ পাইকারি বাজারেই দাম ওঠে ১৬০০ থেকে ১৭০০ রুপি। আর এক কেজির নিচের ইলিশের দাম উঠে ১৪০০-১৫০৯ রুপি। স্থানীয় খুচরা পর্যায়ে যেখানে দাম ওঠে দুই হাজার রুপি থেকে আড়াই হাজার রুপি পর্যন্ত।

বিক্রেতারা বলেছেন, পদ্মার ইলিশ মাছের ওপর এপার বাংলার বাঙালির তীব্র আবেগ থাকলেও দামের এমন ঊর্ধ্বগতি টান ফেলেছে পকেটে। এরমধ্যেও যে বিক্রি বাট্টা একেবারে খারাপ এমনটা নয়। তবে বিক্রি যেটুকু হয়েছে তার সিংহভাগই গিয়েছে বিত্তবানদের হেঁসেলে। মধ্যবিত্তের ভরসা সেই স্থানীয় ডায়মন্ড হারবার অথবা মিয়ানমারের ইলিশ। যদিও আসন্ন ছুটির দিন রোববার বিক্রি বাড়বে বলেই আশাবাদী বিক্রেতারা। ইস ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এর সম্পাদক আনোয়ার মাকসুদ বলেন, প্রথম দিনের চালান হিসাবে প্রায় ৫০ মেট্রিক টনের বেশি মাছ এসেছে। যেহেতু প্রথম চালান স্বাভাবিকভাবেই বাঙালির আবেগের কারণে নিলামে দাম আজ একটু হলেও বেশি। ১০০ মেট্রিক টনের বেশি মাছ এলে দাম হয়তো কিছুটা কম হতো। অনেক মাছ ব্যবসায়ীরা কিনতে এসেও দামের কারণে না নিতে পেরে ফিরে গিয়েছেন। আমাদের যেহেতু পাইকারি বাজার তাই অনেক বিক্রেতা মাছ নিয়ে ঠিকই যাবে। কিন্তু ক্ষুদ্র পর্যায় তাদের বিক্রি করতে ভালোই বেগ পেতে হবে। তবে নিয়মিত মাছ আসা শুরু হলে এই দাম কিছুটা কমে যাবে। তবে এটাও ঠিক যে বাংলাদেশের মাছের ল্যান্ডিং অনেক কম। তাই দাম যে খুব বেশি কমে যাবে এমন আশা করা যাচ্ছে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024
Theme Customized BY WooHostBD