অনুসন্ধানী সংবাদকর্মীদের একটা টিম দীর্ঘদিন যাবৎ অনুসন্ধান চালিয়ে যে তথ্য উপাত্ত পেয়েছে তা থেকে জানা যায় তিনি একজন আওয়ামীলীগ একজন একনিষ্ঠ কর্মী ও ডোনার ,ঢাকা ওয়াসায় কায়েম করেছেন লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে ।সদ্য বিদায়ী আওয়ামী লীগের সময়ে দাপটের সাথে কাজ পরিচালনা করেছেন এবং এখনো করছেন । অনুসন্ধানে জানা যায় তিনি আওয়ামী এমপি বাহাউদ্দিন নাসিমের (ঢাকা ৮ আসনের) ভাগ্নি জামাই সেই প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে ২০১০ সালে চাকুরী দেন রাজস্ব কর্মকর্তা হিসাবে। তার কাজে সহযোগিতা করছেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুর রব সহ মহিলা যুবলীগ নেত্রী। যিনি মানুষকে মানুষ মনে করতেন না। অবৈধ টাকা না দিতে পারলে কাউকে হারাতে হয় চাকরি কেউবা হয়রানিতে পরতে হয় ।অধীনস্থ অনেকেই আছেন যারা তার রোষানলে পড়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে হয়রানি হয়েছেন বিগত সময়ে আওয়ামী শাসনামলে। ঘুষের টাকা না দিতে পারায় গত ছয় মাসের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে চাকরিচ্যুত করেছেন এমন নজির রয়েছে বেশ কয়েকটি। এদের মধ্যে একজন “মোহাম্মদ আরাফাত” আরেকজন “সোহান মাহবুব সোহেল”
ঢাকা ওয়াসায় সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের অনেকেই অভিযোগ জানিয়েছেন উকিল নোটিশ পাঠানোর পর ঘুষ আদায়ের মাষ্টার মাইন্ড সাঈদ অবাধে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে চালিয়ে যাচ্ছে ঘুষ-বাণিজ্য । গনমাধ্যমে তার দূর্নীতি অনিয়ম নিয়ে বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক দৈনিকে প্রকাশিত হয়েছে তার দূর্নীতি অপকর্মের নানা চালচিত্র। তিনি তার আওতাধীন সাইট গুলোতে রাজস্ব আদায়ের আড়ালে হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা । সরকার বঞ্চিত হচ্ছে প্রকৃত রাজস্ব আদায় থেকে ।
অবৈধ দূর্নীতি অনিয়মের ঢাকায় বনশ্রী এলাকায় আফতাব নগরে বানিয়েছেন নিজ নামে বাড়ি গাড়ী
ও সম্পদ ।আবু সাঈদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ জানিয়ে গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে চিঠি দেন সংস্থাটির রাজস্ব অঞ্চল-৩–এর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর মধ্যে এলাকা বণ্টনের জন্য বিলিং সহকারীদের কাছ থেকে তিন–চার লাখ টাকা করে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগও আছে। অভিযোগ আছে, সাঈদ সেবা নিতে আসা গ্রাহকদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও অধীনস্থ কর্মীদের গালাগাল করেন। দাবি জানানো হয়—সাঈদের কক্ষে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর।
জ্বালানি খরচ নেওয়ার বিষয়ে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর সাঈদের বিরুদ্ধে আগের অভিযোগটিতে কোনো ব্যক্তির স্বাক্ষর ছিল না। তাই আমলে নেওয়া যায়নি।