পরিবহন শ্রমিক দের জিম্মি করে কোটি টাকার চাঁদাবাজির অভিযোগ -কে এই পেটকা বাবুল।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমতির নামে এবং রাজনৈতিক নেতাদের নামভাঙ্গীয়ে- আক্তারুজ্জামান বাবুল ওরফে পেটকা বাবুল ও মোয়াজ্জেম হোসেন সরদার কোটি টাকার চাঁদা তুলছেন সাধারণ পরিবহন শ্রমিকদের জিম্মি করে।
পরিবহন শ্রমিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে দীর্ঘ সময় একদল অনুসন্ধান টিম সরোজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে জানান -২০২৪ সালের ৫ ই আগষ্টের পর দেশের আইন কে কোন তোয়াক্কা না করেই প্রশাসনের নাকের ডোগায় পেটকা বাবুল একদল সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে চাঁদাবাজীর রামরাজ্যত্ব চালাচ্ছে।
শুরুতে তথ্য পাওয়া যায় মোয়াজ্জেম হোসেন সরদার গত আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন শুরুকরে আজও চাঁদাবজী করে আসছে দাপটের সাথে প্রতিবাদ করলে চলে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হামলা।ওরা নাশকতার তান্ডবলীলার বহর নিয়ে থাকে।
চাদাবাজী অবৈধ কোটি টাকার রামরাজ্য টিকিয়ে রাখার জন্য পেটকা বাবুল সন্ত্রাসী গডফাদারের সাথে মিলত হয়ে চাঁদাবাজ কর্মকাণ্ড এখন চলমান।
নাম্বার এক-এরা পরিবহনের মালিক না হয়েও মালিক সমিতির নামে চাদাঁতোলেন।
পয়েন্ট টু-পরিবহন মালিকের রাস্তায় গাড়ী চলার পর ভাড়ার টাকা পাক আর না পাক মালিক সমিতির চাঁদাদিতে হবে,
পরিবহনের শ্রমিক শ্রম দিয়ে ঘাম ঝড়িয়ে পয়সা পাক আর না পাক মালিক সমিতির চাঁদা দিতে হবেই।
অবশেষে কোন জবাব পাওয়া যায়নি কেন চাঁদা দিতে হবে,
নেই কোন সত উত্তর চাদাবাজ সন্ত্রাসীদের! কেন দেবে শ্রমিকের ঘাম ঝড়ানো পয়সা।
শ্রমিক চাঁদা কেন দেয়?নেই কোন তহবিল,নেই কোন সুবিধা। বিপদে নেই কোন সহযোগিতা বরং যাদের পয়সা আজ চাঁদাবাজ চক্র হতিয়ে নিচ্ছে দেশের কোটি কোটি টাকা।
নাশকতার তান্ডবলীলা রক্তাক্ত ঘটনা- দফায় দফায় ঘটে চাাঁদাবাজ সন্ত্রাসীবাহিনী দ্বারা। আতংক থাকা টার্মিনাল বাসী প্রশাসনের হস্ত ক্ষেপ চায়।
রাজনৈতিক দলের নেতাদের কাছে সাধারণ মালিক শ্রমিকদের দাবী – চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে জরিত দের দল থেকে বহিষ্কার করতে ব্যাক্ত করেন এরা দলের সুনাম নষ্ট করে দলকে ধংস করে নিজে ফায়দা লুফে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। দল যে থাকুক ভুলভাল বুজিয়ে নেতাদের হস্তক্ষেপ চোখেধূলা।
পরিবহন শ্রমিক চায় নিরাপদ সড়ক( চাাঁদামুক্ত সড়ক)পেটে ভাত আর টেনশন মুক্ত কর্ম হলেই দিতে পরবে সঠিক যাত্রী সেবা।
(চিন্তা মাথায় গাড়ী চলালে-সড়ক পরিবহনে দূঘটনা ঘটে।
কত মায়ের সন্তান হারিয়ে পরিবার ধ্বংস হওয়ার একনাম্বার কারন)চাাঁদা
সড়ক প্রানহানী রোধে চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রশাসনের ও রাজনৈতিক নেতাদের হস্তক্ষেপ অতীব জরুরী।
চাঁদাবাজ সন্ত্রাসী বাহিনীদের নাশকতার আতংক ঠেকাতে প্রসাসনের অভিযান পরিচালনা দরকার।
কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বালাকা পরিবহনের এক শ্রমিক জানান,দেশের সিডর গেল,করোনা মহামারি গেল, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন শেষে দ্বব্যমূল্য বৃদ্ধি তে হিমসিম সকলের পকেট ফাকা তরপর রাস্তার জানজাট ঘন্টার পর ঘন্টা জ্যাম পুর হতাশ জীবন।
পরিবার নিয়ে জীবন চলাদায় আজ রোড খরচ,তৈল/গ্যাস,মালিক জমা দিয়া এক কেজি চালের পয়সা নাই রাতে পরিবার নিয়া কেমনে ভাত খাব বুড়া মা সহ চারটি প্রান বৌ-আর দুই ছেলে /মেয়ে! ( আজ মাসের -২৬ বাসা ভাড়ার জন্য বাড়ীয়ালা ফোনের পর ফোন ) জানুয়ারি মাস সন্তান দুইজন স্কুল ভর্তি করা হইনি টাকা অভাবে।নিজের ভাত খাওয়ার টাকা বেতন পাইনি দিলাম চাাঁদা -৩৯০ এবার হিসাব করেন সায়েদাবাদ কতশত গাড়ী চলে আর কোটি টাকা চাাঁদা তোলে।
চাাঁদাবাজ গডফাদার পেটকা বাবুল সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে চাাঁদাবাজ সিন্ডিকেট গড়ে তুলে কোটিপতি এরা সায়েদাবাদ বাসটার্মিনালের বহিরাগত সন্ত্রাসী। চাাঁদাবাজির প্রতিবাদের উপড় ভয়াভহ হুমকি নাশকতার আতংক।
অতি দ্রুত সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের গ্রেফতার করে সর্বোচ্চ শাস্তি ব্যাবস্হা করা হোক।
সাধারণ পরিবহন মালিক শ্রমিক থেকে শুরু কর দেশের সকল সাধারণ জনগণ। সকল নাগরিক অধিকার চাঁদাবজদের প্রতিহত করতে হবে দাবি।