1. admin@orieldigital.pw : rahad :
  2. Jhrepons@gmail.com : halchal :
মনোনয়ন পাননি বিএনপি’র যেসব সিনিয়র নেতা | Daily Halchal Somoy
বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন

মনোনয়ন পাননি বিএনপি’র যেসব সিনিয়র নেতা

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৩৩ Time View

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন চেয়ে প্রচারণার মাঠে ছিলেন বিএনপি’র বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতা। নিজ নিজ আসনে নিয়মিত গণসংযোগও করে আসছিলেন তারা। কিন্তু  দলীয় কৌশলগত কারণে অনেক সিনিয়র নেতাকে মনোনয়ন দেয়া হয়নি। অনেকে আবার দলীয় মনোনয়ন চাননি। গতকাল ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। বাকি ৬৩টি আসন ফাঁকা রেখেছে দলটি। এসব আসনে শরিক দল ও জোটের প্রার্থীদের জন্য ছেড়ে দেয়া হতে পারে। মনোনয়ন পাননি বিএনপি স্থায়ী কমিটির চার নেতা। তারা হলেন- ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারা দলীয় মনোনয়ন চাননি। এছাড়া মনোনয়ন বঞ্চিত হন বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান (পদ স্থগিত) গিয়াস কাদের চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র সভাপতি গোলাম আকবর খন্দকার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, আসলাম চৌধুরী, আরিফুল হক চৌধুরী, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, আবদুস সালাম আজাদ, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, মীর সরাফত আলী সপু, নাজিমউদ্দিন আলম, সাবেক যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মামুন হাসান, ঢাকা মহানগর উত্তরের যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম জাহাঙ্গীর, সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন।

বরিশাল-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালও মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন। কিন্তু এবারের প্রার্থী তালিকায় তার নাম রাখা হয়নি। ওই আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী সদস্য ও উজিরপুর উপজেলা সভাপতি সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু। এদিকে ২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন বিএনপি’র যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল। এবার ওই আসন থেকে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন তিনি। কিন্তু প্রার্থী তালিকায় তার নাম রাখা হয়নি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন সাবেক এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। প্রার্থী তালিকায় তার নাম রাখা হয়নি। ওই আসনটি জোটের প্রার্থীর জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে। সিলেট-১ আসনের মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন আরিফুল হক চৌধুরী। ওই আসনে মনোনয়ন দেয়া হয় খন্দকার আবদুল মুক্তাদিরকে। চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আসলাম চৌধুরী। তাকেও মনোনয়ন দেয়া হয়নি। ওই আসনে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী সালাহউদ্দিন। চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন গিয়াস কাদের চৌধুরী ও গোলাম আকবর খন্দকার। প্রার্থী তালিকায় ওই দুই নেতাকে রাখা হয়নি। ওই আসনটি ফাঁকা রাখা হয়েছে। ভোলা-৪ আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন সাবেক এমপি নাজিমউদ্দিন আলম। ওই আসনে মনোনয়ন দেয়া হয় যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়নকে। মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন মীর সরাফত আলী সপু। ওই আসনে মনোনয় দেয়া হয় শেখ আবদুল্লাহকে। টাঙ্গাইল-৫ আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু। ওই আসনটি জোটকে ছেড়ে দেয়ার জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মনোনয়ন চেয়ে আসছিলেন শামসুজ্জামান দুদু। তাকেও মনোনয়ন দেয়া হয়নি। ওই আসনে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে শরীফুজ্জামানকে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024
Theme Customized BY WooHostBD