1. admin@orieldigital.pw : rahad :
  2. Jhrepons@gmail.com : halchal :
পে-পাল সুবিধা পেলে বাড়তো বৈদেশিক মুদ্রা | Daily Halchal Somoy
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড দেখে লোভ হয়েছিল ‘প্রলোভন’ জয়ের গল্প লিখলেন জ্বালানি উপদেষ্টা যাত্রাবাড়ী রাজনৈতিক হালচাল-সাফকথা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বেড়ে দ্বিগুণ নির্বাচন বৈধ না হলে তা আয়োজনের কোনো অর্থ নেই: ড. ইউনূস নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কিনা, মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থাকে স্পষ্ট করলেন ড. ইউনূস শেখ মুজিবের ৫০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক জানিয়ে শোবিজ তারকাদের পোস্ট শিল্প খাতে মন্দা কাটছে না গাজীপুরে এক বছরে ১০৬ কারখানা বন্ধ, ‘অপরাধে ঝুঁকছেন’ বেকার শ্রমিকেরা ভারতে ৩ মাসে ২০০ মানুষের ধ’র্ষ’ণের শিকার বাংলাদেশি কিশোরি বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি চ্যালেঞ্জের মুখে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন

পে-পাল সুবিধা পেলে বাড়তো বৈদেশিক মুদ্রা

Reporter Name
  • Update Time : শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
  • ৪১৯ Time View

আর্থিক লেনদেনের ডিজিটাল প্লাটফর্ম পে-পালকে ২৬ বছরেও বাংলাদেশে আনতে পারেনি আইসিটি বিভাগ। দু’শোরও বেশি দেশে পে-পাল কার্যক্রম পরিচালনা করলেও কিসের বাঁধায় বাংলাদেশে আসছে না, এটাই প্রশ্ন সংশ্লিষ্টদের। বলছেন, প্রায় ১০ লাখ ফ্রিল্যান্সারসহ লাখ-লাখ বাংলাদেশি বিদেশে কাজ করছেন। এসব নাগরিক পে-পাল সুবিধা পেলে দেশে বৈদেশিক মুদ্রা বেশি আসতো। 

এদিকে, পে-পাল না আসার কারণ জানা নেই খোদ আইসিটি বিভাগের সচিবের।১৯৯৮ সালে অনলাইন লেনদেনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে যাত্রা শুরু করে মার্কিন প্রতিষ্ঠান পে-পাল। প্রতিষ্ঠার পরপরই লেনদেন কিংবা বিল পরিশোধে মাস্টারকার্ডের পরিবর্তে পে-পাল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। অল্প সময়েই মানি ট্র্যান্সফার সার্ভিসের ভোগান্তি দূর করে কোটি গ্রাহকের আস্থাও অর্জন করে পে-পাল।যেকোনও ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান নির্বিঘ্নে হিসাব খুলে বিশ্বব্যাপী লেনদেন করতে পারছে। এই চিত্র পৃথিবীর উন্নত-অনুন্নত মিলিয়ে ২১০টি দেশে। ফলে সহজলভ্যতায় বিশ্বে শীর্ষে থাকায় উদ্যোক্তা কিংবা কাজ সরবরাহকারিরাও খোঁজেন পে-পাল ব্যবস্থা। কিন্তু বাংলাদেশে পে-পাল এখনও আসেনি, কার্যক্রমও  নেই।তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তপন কান্তি সরকার বলেন, “পে-পাল আনলেই তো হবে না, যাদেরকে টাকাটা পেমেন্ট করতে হবে সেটা তো নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াটা কঠিন “ফ্রিল্যান্সার কিংবা আউটসোর্সিংয়ে নিয়োজিত বিশাল একটি জনগোষ্ঠী এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অনেক ক্ষেত্রে লেনদেন অনৈতিক উপায়ে সংঘটিত হয় বলে রাজস্বও বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।তপন কান্তি সরকার বলেন, “পে-পাল থাকলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে যে টাকাটা আসতো তাতে লাভবান হওয়া যেতো।”অথচ কাজের কাজ যারা করবেন তাদের কাছেই নেই সদুত্তর।তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, “আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাদের পরিকল্পনা আছে আমাদের দেশে আসার। কিন্তু কবে আসবে সেটা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।”চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে নেতৃত্ব দিতে যাদের কাঁধে ভর করছে সরকার- তাদের ভোগান্তি দূর করতে কেনো এগিয়ে আসছে না মন্ত্রণালয়! যেখানে ব্যবহারকারিদের একাউন্টের নিরাপত্তাসহ পারচেজ প্রটেকশন ও ট্রানজেকশনের সুরক্ষা প্রদান করছে, তবুও কেন তোড়জোড় নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের!শামসুল আরেফিন বলেন, “পে-পাল আসলে তাদের সুবিধাটা আমরা ব্যবহার করতে পারবো। তবে এখন আমরা জুম সার্ভিস ব্যবহার করছি। যেটা পে-পালের সাবসিডিয়ারি সার্ভিস হিসেবে জুম চালু আছে।”পে-পালের মতো ডিজিটাল মানি ট্র্যান্সফারের বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানগুলো দেশীয় বাজারব্যবস্থায় যুক্ত হলে তা হবে দেশের জন্য আর্শীবাদ; উজ্জীবিত হবেন বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারীরা বলছেন তথ্য-প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024
Theme Customized BY WooHostBD